Title
DoICT, Pakundia, Kishoreganj
Details
শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব
এখন পর্যন্ত পাকুন্দিয়া উপজেলাতে (১২) বারটি শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে যেখানে ছাত্র-ছাত্রী ও বেকার যুবক-যুবতীরা প্রতিদিন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ
- কম্পিউটার শিক্ষা সম্প্রসারণ, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, কর্মদক্ষতা এবং ভাষাগত দক্ষতা ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে দেশের সকল জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষায়িত কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা।
- স্থানীয় সাইবার কেন্দ্র স্থাপনে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা।
- এসএসসি ও এইচএসসি স্তরে মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে শিক্ষাকে উৎসাহী ও অনুপ্রাণিত করতে কম্পিউটার ব্যবহারে state-of-the-art সুবিধা প্রদান করা।
- ভাষা নির্ভরফ্রিল্যান্সিং, আউটসোর্সিং এবং অন্যান্য কর্মদক্ষতাকে ত্বরান্বিত করতে ল্যাব স্থাপন করে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর ভাষা শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা।
কার্যক্রমঃ
- সারাদেশের প্রতিটি জেলার ২,০০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন।
- প্রতিটি জেলার ১টি করে মোট ৬৪টি উপজেলায় ভাষা প্রশিক্ষণ সফ্টওয়্যার সরবরাহ করে ভাষা প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করা।
- ১,০০০ জন শিক্ষককে ০৯টি ভাষার (ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ, জার্মান, জাপানীজ, কোরিয়ান, রাশিয়ান, আরবী ও চাইনিজ) প্রশিক্ষক হিসেবে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
- প্রতিটি ল্যাবে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি চালু করা।
ফলাফল/অগ্রগতি:
- এর ফলে এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে আইসিটি শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং স্থাপিত ২০০০টি সুসজ্জিত ও উচ্চগতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধাসম্পন্ন অত্যাধুনিক কম্পিউটার ও ভাষা শিক্ষা ল্যাবগুলো আইসিটি অবকাঠামো হিসেবে বিবেচিত হবে।
- তৃণমূল পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও এনিমেশন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ গ্রহনের পাশাপাশি০৯ টি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ভাষা শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
- বিদেশী ভাষা শিক্ষার ফলে ফ্রিল্যান্সিং এবং বৈদেশিক চাকুরীর ক্ষেত্র বৃদ্ধি পাবে।
- দেশে বিদ্যমান ভাষা প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউটের ( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ) ভাষা প্রশিক্ষকগণ নির্বাচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ প্রদান করবেন।
- প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ মাস্টার ট্রেইনার হিসেবে ছাত্র-ছাত্রী এবং অন্যান্য শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করবে।
- কম্পিউটার ল্যাব সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠানের এসএসসি ও এইচএসসি উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীরা কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে আয় বর্ধক কর্মকান্ডে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারবে।
- দেশব্যাপী পর্যাপ্ত পরিমানে কম্পিউটার জ্ঞান সম্পন্ন জনশক্তি তৈরি হবে।
- ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে বর্তমানে বিদ্যমান ভাষাগত অদক্ষতাজনিত বাধাসমূহ কমে আসবে।
- আন্তর্জাতিক ভাষায় পারদর্শী তরুণ-তরুণীরা ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এর বাজারকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
- "জাতীয় আইসিটি নীতিমালা-২০০৯” সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। এই প্রকল্পের অর্জন জাতীয় আইসিটি নীতিমালা-২০০৯ এর কৌশলগত বিষয়বস্তুর সাথে সরাসরি যোগসূত্র রয়েছে।